এখন দেশে তৃতীয় দফার লক ডাউন জারি করা হল, আগামী ১৭ মে পর্যন্ত। আর সেই কারণেই যারা ভেবেছিল ৩ রা মের পরেই পুনরায় কাজে যোগ দেওয়া যাবে, তাদের জন্য দুঃখের খবর। অবশ্য সরকারের কাছে এই ছাড়া কোনো উপায়ও ছিল না, এখনও পর্যন্ত কোনও ভ্যাকসিন বাজারে আসে নি ইতিমধ্যে। তাই একমাত্র উপায় এখন করোনা থেকে বাচতে লক ডাউন।
आप देश के अन्नदाता हो आपका स्वास्थ्य भी देश के लिए उतना ही जरूरी है जितना जवानों का, पुलिस का और डॉक्टर भाईयों का है। आप अनाज उपजाते हो तो पूरे देश का पेट भरता है। इसीलिए मेरे अन्नदाताओं से मेरी हाथ जोड़कर गुजारिश है कि अपना पूरा ध्यान रखना है कटाई के टाइम पै।
जय हिंद ।@mlkhattar pic.twitter.com/WnBYWMrVB5— Manoj Kumar 🇮🇳 (@BoxerManojkr) April 16, 2020
এই লক ডাউনের কারণ এখন অনেক মানুষ অসুবিধার মধ্যে দিন কাটাচ্ছে, কৃষিক্ষেত্রের যদি কথা বলা যায় তাহলে দেখা যায় কৃষকের ধান, গম মাঠেই পাকছে, কিন্তু কাটাবার মতো মানুষ নেই। তবে উপায়, এখন উপায় একটাই নিজেদেরই ফসল কাটা।
এদিকে বিভিন্ন স্পোর্টস এখন বন্ধ, তাই বিভিন্ন খেলোয়াড় এখন বিভিন্ন ধরনের বাড়িতে কাজ করছে। তবে কিছু খেলোয়াড় কিন্তু ইতিমধ্যে মাঠে নেমে গেছে, ভাবছেন কোন মাঠ ? খেলার মাঠ না। নিজের নিজের ফসলের মাঠে। আজ্ঞে হ্যা বক্সার অমিত পঙ্ঘল, হকি খেলোয়াড় পুনম মালিক, রিঙ্কু হুড্ডা যিনি প্যারাওলিম্পিক এথেলিট। তারা এখন যার যার নিজেদের ফসলের জমিতে নেমে পড়েছে , ফসল কাটার জন্য। এমনিতেই এই লক ডাউনের কারণ কোনো কর্মী পাওয়া যাচ্ছে না, তাই বলে ফসল তো আর মাঠে নষ্ট হতে দেওয়া যায় না?
শেষে হকি প্লেয়াড় পুনমের সাথেও কথা হয়েছে, এই বিষয়ে তিনি জানিয়েছেন, এখনও পর্যন্ত ৪ দিন হল ধান কাটা হচ্ছে, আরও ধান কাটা বাকি। এখন সারা দিন জমিতেই সময় কাটছে। কারণ দুবেলাই কাটতে হচ্ছে ধান। এই পুনম ২০০ টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলে ফেলেছে ও দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছে। বক্সার মনোজ কুমারো জানিয়েছে একই কথা, খেলার সাথে যুক্ত থাকি, তাই মাঠে নেমে কাজ করা হয় না। কিন্তু এবার সেই সুযোগ পেয়েছি, সেটাকেই কাজে লাগাচ্ছি।